
মোঃআনজার শাহ
কুমিল্লা, ২৭ নভেম্বর: কুমিল্লা ইবনে তাইমিয়া স্কুল এন্ড কলেজের সম্মানিত অধ্যক্ষ শফিকুল আলম হেলাল আন্তর্জাতিক মানের ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে শিক্ষা প্রশাসনে একটি নতুন মাইলফলক স্থাপন করেছেন। এই সাফল্য স্থানীয় শিক্ষা খাতে অভূতপূর্ব গর্বের সৃষ্টি করেছে।
ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে গত সপ্তাহে
গত ২৭ নভেম্বর মালয়েশিয়া সময় দুই ঘণ্টায় তার দীর্ঘমেয়াদী গবেষণাপত্র এবং শিক্ষাগত অর্জনের ফলাফল সফলভাবে প্রকাশিত হয়েছে। এটি শুধুমাত্র একটি ব্যক্তিগত সাফল্য নয়, বরং কুমিল্লা অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন।
উচ্চশিক্ষায় নিবেদনের প্রতীক
শফিকুল আলম হেলাল সাহেবের এই ডক্টরেট অর্জন তার শিক্ষা খাতে অবদান এবং উচ্চশিক্ষার প্রতি নিবেদনের স্পষ্ট প্রমাণ। তিনি দীর্ঘ নয় বছর ধরে নিরলসভাবে গবেষণা করে এই লক্ষ্যে পৌঁছেছেন। তার যোগ্যতা, নিষ্ঠা এবং অধ্যবসায় এই সাফল্যের মূল চালিকা শক্তি।
শিক্ষার্থীদের জন্য অনুপ্রেরণা
স্কুল ও কলেজের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য এটি একটি জীবন্ত উদাহরণ যে আত্মনিয়োগ এবং কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে যেকোনো উচ্চতায় পৌঁছানো সম্ভব। তার এই অর্জন প্রতিষ্ঠানের সুনাম এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেছে।
সরকারি স্বীকৃতি পাবেন
এখন থেকে শফিকুল আলম হেলাল সাহেব সকল সরকারি এবং বেসরকারি নথিপত্রে "ডক্টর" পদবি ব্যবহার করতে পারবেন। তার এই শৈক্ষিক মর্যাদা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত এবং সম্মানিত।
প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে অবদান রাখবে
প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ বিশ্বাস করে যে এই ডক্টরেট ডিগ্রি শিক্ষা মানের উন্নয়নে এবং শিক্ষার্থীদের গুণমান বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতি বাস্তবায়নে এটি একটি ইতিবাচক পদক্ষেপ।
বাংলাদেশ ও কুমিল্লার জন্য গর্ব
শফিকুল আলম হেলাল সাহেবের এই সাফল্য শুধুমাত্র স্থানীয় নয়, জাতীয় পর্যায়ের গর্বের বিষয়। তিনি প্রমাণ করেছেন যে বাংলাদেশের শিক্ষকরা আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা অর্জনে সক্ষম।
স্থানীয় সমাজ, প্রতিষ্ঠান এবং সকল শুভার্থীরা তার এই অসাধারণ সাফল্যের জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন। আশা করা হচ্ছে তিনি এই দায়িত্বশীল অবস্থান থেকে শিক্ষা উন্নয়নে আরও উল্লেখযোগ্য অবদান রাখবেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ সোহেল চৌধুরী; অফিস: ফিরোজ মার্কেট ২য় তলা, শাপলা চত্বর টেকনাফ। মোবাইল ০১৩২৩৯৩৫৮৬৬
দৈনিক ঢাকার অপরাধ দমন